Social Items

বাংলা রচনা (তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণী) Bengali Essay for Class 3 & 4

গরুর রচনা (তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের জন্য )  

গরু [পঞ্চম শ্রেণীর জন্য]

সূচনা: গরু একটি গৃহপালিত প্রাণী। গরু আমাদের নানা উপকারে আসে এবং তার দ্বারা অনেক কাজ সাধন করা হয়। প্রাণী হিসেবে গরু একটি শান্তশিষ্ট এবং নিরীহ প্রাণী।
প্রকারভেদ: লিঙ্গভেদে গরু দুই প্রকার – ষাড় ও গাই। পুরুষ গরুকে ষাড় এবং স্ত্রী গরুকে গাই বলা হয়। এছাড়া গরুর বাচ্চাকে বাচুর বলা হয়।
আকার ও আকৃতি: গরু একটি চার পা ওয়ালা প্রাণী। উচ্চতায় এটি তিন চার হাত এবং দৈর্ঘ্য পাঁচ ছয় হাত হয়ে থাকে। গরুর দুটি চোখ, দুটি কান, দুটি শিং,একটি দীর্ঘ মাথা এবং পিছনে একটি লেজ থাকে। গরুর সারা শরীর ছোট এবং ঘন লোমে আবৃত থাকে। গরু লাল,কালো, সাদা ইত্যাদি বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে।
খাদ্য: গরু একটি তৃণভোজী প্রাণী। গরুর প্রধান খাদ্য হল ঘাস, খড় ও ভূষি। তাছাড়াও গাছের পাতা, ভাতের মাড়, শুকনো দানা জাতীয় খাবার খেয়ে থাকে।
উপকারিতা: আমাদের জীবনে গরুর উপকারিতা অসীম। গরুর মাংস অত্যন্ত সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর খাবার। গরুর দুধ থেকে দই ছানা মাখন ঘী তৈরি করা হয়। জমি চাষ করতে কৃষকরা ষাঁড় বা বলদ ব্যবহার করে। এছাড়া গরুর গোবর কৃষিক্ষেত্রে একটি উত্তম সার হিসাবে ব্যবহার করা হয়। পণ্য পরিবহনের জন্য গরুর গাড়িও ব্যবহৃত হয়। গরুর চামড়া দিয়ে উন্নতমানের পোষাক ও জুতা তৈরি করা হয়।
উপসংহার: গরুর পালনে আমাদের যত্নবান হওয়া উচিত। বাণিয্যিকভাবে গরুর খামার করে আমরা আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারি।


গরু [তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণীর জন্য]

সূচনা: গরু একটি গৃহপালিত প্রাণী। গরু আমাদের নানা উপকারে আসে। গরু একটি শান্তশিষ্ট এবং নিরীহ প্রাণী।
প্রকারভেদ: গরু দুই প্রকার – ষাড় ও গাই। পুরুষ গরুকে ষাড় এবং স্ত্রী গরুকে গাই বলা হয়। এছাড়া গরুর বাচ্চাকে বাচুর বলা হয়।
আকার ও আকৃতি: গরু একটি চার পায়ের প্রাণী। এটি তিন চার হাত উঁচু এবং পাঁচ ছয় হাত লম্বা হয়ে থাকে। গরুর দুটি চোখ, দুটি কান, দুটি শিং,একটি মাথা এবং একটি লেজ থাকে। গরুর সারা শরীর লোমে আবৃত থাকে। গরু লাল,কালো, সাদা ইত্যাদি রঙের হয়ে থাকে।
খাদ্য: গরু একটি তৃণভোজী প্রাণী। গরুর প্রধান খাদ্য হল ঘাস, খড় ও ভূষি । 
উপকারিতা: গরুর অত্যন্ত উপকারি প্রাণী। গরুর থেকে দুধ, মাংস ও চামড়া পাওয়া যায়। জমি চাষ করতে কৃষকরা ষাঁড় বা বলদ ব্যবহার করে। এছাড়া গরুর গোবর  একটি উত্তম সার । গরুর চামড়া দিয়ে পোষাক ও জুতা তৈরি করা হয়।
উপসংহার: গরুর পালনে আমাদের যত্নবান হওয়া উচিত। বাণিয্যিকভাবে গরুর খামার করে আমরা আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারি।


গরুর রচনা[প্রথম-দ্বিতীয় শ্রেণীর জন্য ]

গরু 

গরু গৃহপালিত প্রাণী। 
গরুর দুটি কান, দুটি চোখ, দুটি শিং, একটি দীর্ঘ মাথা 
এবং পিছনে একটি লেজ থাকে। 
গরুর সারা শরীর লোমে আবৃত থাকে। 
গরু লাল, কালো, সাদা ইত্যাদি রঙের হয়ে থাকে। 
খড়, ঘাস, ভূষি ও লতাপাতা গরুর প্রধান খাদ্য। 
গরু থেকে আমরা মাংস ও দুধ পাই। 
গরুর গোবর একটি উত্তম সার।
বাড়িতে আমরা সবাই গরু পালন করব।


গরুর রচনা (তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের জন্য )

বাংলা রচনা (তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণী) Bengali Essay for Class 3 & 4

গরুর রচনা (তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের জন্য )  

গরু [পঞ্চম শ্রেণীর জন্য]

সূচনা: গরু একটি গৃহপালিত প্রাণী। গরু আমাদের নানা উপকারে আসে এবং তার দ্বারা অনেক কাজ সাধন করা হয়। প্রাণী হিসেবে গরু একটি শান্তশিষ্ট এবং নিরীহ প্রাণী।
প্রকারভেদ: লিঙ্গভেদে গরু দুই প্রকার – ষাড় ও গাই। পুরুষ গরুকে ষাড় এবং স্ত্রী গরুকে গাই বলা হয়। এছাড়া গরুর বাচ্চাকে বাচুর বলা হয়।
আকার ও আকৃতি: গরু একটি চার পা ওয়ালা প্রাণী। উচ্চতায় এটি তিন চার হাত এবং দৈর্ঘ্য পাঁচ ছয় হাত হয়ে থাকে। গরুর দুটি চোখ, দুটি কান, দুটি শিং,একটি দীর্ঘ মাথা এবং পিছনে একটি লেজ থাকে। গরুর সারা শরীর ছোট এবং ঘন লোমে আবৃত থাকে। গরু লাল,কালো, সাদা ইত্যাদি বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে।
খাদ্য: গরু একটি তৃণভোজী প্রাণী। গরুর প্রধান খাদ্য হল ঘাস, খড় ও ভূষি। তাছাড়াও গাছের পাতা, ভাতের মাড়, শুকনো দানা জাতীয় খাবার খেয়ে থাকে।
উপকারিতা: আমাদের জীবনে গরুর উপকারিতা অসীম। গরুর মাংস অত্যন্ত সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর খাবার। গরুর দুধ থেকে দই ছানা মাখন ঘী তৈরি করা হয়। জমি চাষ করতে কৃষকরা ষাঁড় বা বলদ ব্যবহার করে। এছাড়া গরুর গোবর কৃষিক্ষেত্রে একটি উত্তম সার হিসাবে ব্যবহার করা হয়। পণ্য পরিবহনের জন্য গরুর গাড়িও ব্যবহৃত হয়। গরুর চামড়া দিয়ে উন্নতমানের পোষাক ও জুতা তৈরি করা হয়।
উপসংহার: গরুর পালনে আমাদের যত্নবান হওয়া উচিত। বাণিয্যিকভাবে গরুর খামার করে আমরা আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারি।


গরু [তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণীর জন্য]

সূচনা: গরু একটি গৃহপালিত প্রাণী। গরু আমাদের নানা উপকারে আসে। গরু একটি শান্তশিষ্ট এবং নিরীহ প্রাণী।
প্রকারভেদ: গরু দুই প্রকার – ষাড় ও গাই। পুরুষ গরুকে ষাড় এবং স্ত্রী গরুকে গাই বলা হয়। এছাড়া গরুর বাচ্চাকে বাচুর বলা হয়।
আকার ও আকৃতি: গরু একটি চার পায়ের প্রাণী। এটি তিন চার হাত উঁচু এবং পাঁচ ছয় হাত লম্বা হয়ে থাকে। গরুর দুটি চোখ, দুটি কান, দুটি শিং,একটি মাথা এবং একটি লেজ থাকে। গরুর সারা শরীর লোমে আবৃত থাকে। গরু লাল,কালো, সাদা ইত্যাদি রঙের হয়ে থাকে।
খাদ্য: গরু একটি তৃণভোজী প্রাণী। গরুর প্রধান খাদ্য হল ঘাস, খড় ও ভূষি । 
উপকারিতা: গরুর অত্যন্ত উপকারি প্রাণী। গরুর থেকে দুধ, মাংস ও চামড়া পাওয়া যায়। জমি চাষ করতে কৃষকরা ষাঁড় বা বলদ ব্যবহার করে। এছাড়া গরুর গোবর  একটি উত্তম সার । গরুর চামড়া দিয়ে পোষাক ও জুতা তৈরি করা হয়।
উপসংহার: গরুর পালনে আমাদের যত্নবান হওয়া উচিত। বাণিয্যিকভাবে গরুর খামার করে আমরা আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারি।


গরুর রচনা[প্রথম-দ্বিতীয় শ্রেণীর জন্য ]

গরু 

গরু গৃহপালিত প্রাণী। 
গরুর দুটি কান, দুটি চোখ, দুটি শিং, একটি দীর্ঘ মাথা 
এবং পিছনে একটি লেজ থাকে। 
গরুর সারা শরীর লোমে আবৃত থাকে। 
গরু লাল, কালো, সাদা ইত্যাদি রঙের হয়ে থাকে। 
খড়, ঘাস, ভূষি ও লতাপাতা গরুর প্রধান খাদ্য। 
গরু থেকে আমরা মাংস ও দুধ পাই। 
গরুর গোবর একটি উত্তম সার।
বাড়িতে আমরা সবাই গরু পালন করব।


No comments:

Post a Comment